যখন ছোটছিলাম তখন টেলিভিসনে মুভিতে দেখতাম।বড় বড় সব দোকান, দোকানে সারি সারি সব যিনিষপত্র্র যার যেটা দরকার সে সেইটা তার ঝুরিরমধ্যে নিচ্ছে।সবনেয়া শেষহলে কাউনটারে গিয়েদাম পরিশোধ করছে।দেখতাম আর ভাবতাম যে এই রকম দোকান যদি বাংলাদেশে কখনো হয় এক দুই দিনের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মানুষজন এর যা স্বভাব চুরি চামারি করে দোকান এর লালবাতি যালিয়ে দিবে।দশ পনের বছর আগেও যা রূপকথারমত মনেহত এখন তা জলোযেন্ত বাস্তব।সুপার সপগুলোর এখন রমরমা অবস্তা।
E-commerce এই কথাটা অনেকদিন আগে থেকেই শুনে আসতেছি।কিন্ত বিষয়টা নিয়ে খুবভালো আইডিয়া ছিলনা।শুধু শুনতাম মাউসদিয়ে ক্লিক করেইনাকি বাজার সদাই সবকিছুই করাযায়।কাচামরিচ মাছ-মাংস থেকে শুরুকরে গারিবাড়ী কিছুইনাকি বাদ যায়না।এতদিনে E-commerce সম্পকে হালকা পাতলা একটা ধারনা হয়েছে। E-commerce এর মূল চালিকাশক্তি হল অনলাইন পেমেন্ট।এই অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেমটা এখনো বাংলাদেশে develop হয়নি যারজন্য অনলাইনে ক্রয়-বিক্রয় জনপ্রিয় হয়নি। paypalএর মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট সবচেয়ে নিরাপদ অবশ্য paypal সবচেয়ে জনপ্রিও মাধ্যমওবটে।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে এমন কিছু জিনিস থাকে যা আপনার কাছে মূল্যহীন হলেও অন্যের কাছে খুবই প্রয়োজনের। আবার আপনার এমন কিছু প্রয়োজন যা সাধারন দোকানে ক্রয় বিক্রয় হয়না। এই সমস্যার সমাধানেই এগিয়ে এসেছে কিছু ওয়বেসাইট। ক্রয়-বিক্রয় ডট কম তাদের মধ্যে অন্যতম এছারাও আছে আমাদের রাজশাহী ডট কম, সেল বাজার ডট কম, ক্লিকবিডি ডট কম। আপনার পুরাতন/নতুন পন্য যা আপনার কাজে লাগছে না, অথবা জিনিসটি বিক্রি করা প্রয়োজন, তা এইসব সাইট এরমাধ্যমে পুর্ন তথ্য দিয়ে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন।