মামদো বলে শাঁকচ্চূন্নী এ তোর কেমন ঢঙ,
শণের নুড়ি চুলেতে তোর ঘোর কমলা রঙ।
বেগুন ঠোঁটে ফাহুন হাসি গন্ধ মাখিস পচা বাসী
খ্যাঁকরাকাঠি চেহারা তে সাদা খড়ির টান।
তোকে দেখে শাঁকচ্চূন্নী নাচে আমার প্রাণ।
আয়না আমার তেঁতুল গাছে,
ভোজ হবে আজ পচা মাছে
মন করে আনচান,
ধরনা রে ও শাঁকচ্চূন্নী ক্যানক্যানে তোর গান ।
আমি থাকি শ্যাওড়া গাছে, শাঁকচ্চূন্নী নাম
মামদোবাজী করিস ক্যান এইবারে তুই থাম।
বেম্ভদোত্তি জাতের ভুত সে, বাঁশ বাগানে বাসা
পচাপচা ইঁদুর ছানায় বাসাটি তার ঠাসা।
কিম্ভুত তার ভুতুরে রূপ, অদ্ভুত তার স্বর
শুনতে পেলে তোর এ কথা মটকাবে তোর ঘাড়।
তুই মামদো অজাত কুজাত,
আমার তরে পাতিস না ফাঁদ
পেত্নীকে ডাক কাছে,
বেম্ভদত্তি করবে বিয়ে যাবে আমায় সঙ্গে নিয়ে
বাঁশ বাগানের গাছে।