আমাদের বাংলা পত্র-পত্রিকার ইন্টারনেট সংস্করণগুলোতে নিউজের নিজে মন্তব্য করার একটা ব্যবস্থা থাকলে ভালো হত।
প্রথম আলোর খবর– ফরিদপুরে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধে ফের ধস। পড়েই মনে এল- ‘বালির বাঁধ’। আমি সিওর কথাটা আরো উচ্চাঙ্গের ব্যাপার-স্যাপারের জন্য ব্যবহৃত হয়। তবুও…
পদ্মার পাড়ে বাড়ি না হলেও কাছাকাছি বলে এরকম ‘বাঁধ ভাঙা আওয়াজ’ কিছুটা হলেও মর্মে পীড়া দেয় আর কি।
———————————-
ফরিদপুরে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধে ফের ধস
ফরিদপুরে পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ বাধেঁর ১০ মিটার জায়গা আবার ধসে গেছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে ডিক্রীরচর ইউনিয়নের ধলার মোড় এলাকার মুন্সিডাঙ্গীতে বাঁধে এ ধস দেখা দেয়।
এলাকাবাসী জানায়, গত ২৮ জুলাই ও ৯ আগষ্ট ধলার মোড়ের মুন্সীর ডাঙ্গী এলাকার যে জায়গায় বাঁধ ধসে গিয়েছিল এবার তার থেকে কয়েক মিটার দূরে বাধ ধসলো। প্রত্যক্ষদর্শী মুন্সীরডাঙ্গী গ্রামের মানোয়ার হোসেন জানান, আজ সকাল ১০ টার দিকে মুন্সীরডাঙ্গি এলাকায় তীর সংরক্ষণ বাঁধের ১০ মিটার অংশ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায়।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪-০৫ অর্থবছরে এক কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই বাঁধ তৈরী করা হয়।
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো· রফিকউল্লাহ বলেন, ভাঙ্গণের ফলে নদীর তীর যাতে ভেতরে সরে আসতে না পারে সেজন্য বালুর বস্তা ফেলে ঠেকানোর কাজ আজ থেকেই শুরু হয়েছে। শুস্ক মৌসুমে ভালভাবে মেরামত করা হবে।
সূত্রঃ প্রথম আলো, আগস্ট ১৫, ২০০৯