মাকড়সার দেহের মতো খুবলে দিতে চারপাশ থেকে ধেয়ে আসছে তীরতীব্র লেলিহান জেদ, নোখের আঁচড়ে বোধের বাটিক করা গাত্রাবরণী জুড়ে লেগে যাচ্ছে সার সার ঈর্ষার দাগ
সমূহ শঙ্কায় বিশদ লাঞ্ছনা থেকে বেঁচে যেতে, ভেষজ পদ্ধতি খুঁজে পাহাড়ের দিকে হিজরত করেছি বহুবার, পথে যে কটি বাঁদরের সাথে দেখা, সকলে বলেছে যে গাছের পৃথিবীতে পলায়ন যথাকর্ম নয়, গাছের সহনমতা মানুষের হলে লোকালয়ই হতে পারে নিরাপদ বসবাস স্থান
অন্তরালবর্তী যেসব চাওয়া কচ্ছপের গলার মতো লাজনম্রতায় প্রাথমিক স্কুলের মাঠে শিশুসুলভ হৈচৈ করে যাচ্ছে এবং দিন দিন একই ক্লাসে থেকে যাচ্ছে আদুভাই, নিয়ত বিঘ্নিত হচ্ছে যেখানে সঘন উন্মোচন, জনৈক বাঁশিওয়ালা হুটহাট ঢুকে গিয়ে সবাইকে সাবালক করে দিলে এইসব তীরের উৎপাত লোপ পেয়ে যেতে কতদিন থাকবে বাকি
ততদিনও, ছাগলের পৃথিবীতে কাঁঠালগাছ হয়ে পাতাহীন বেঁচে থাকা দারুণ শোকের, আমি বুঝে গেছি