বেঁচে থাকার সাথে বেঁচে থাকার এক পর্যায়ে মধ্যদুপুরে মৃত্যুর সাথে মুখোমুখি দেখা, সে তখন বসা ছিল বাড়ির পালানে একা, বেঁচে থাকা পদব্রজে একাকী সে পথ দিয়ে যায় দু’য়ের মধ্যিখানে দূরত্ব ছিল মাত্র বিঘত কয়েক, প্রতিবেশীর মতো দশাসই কুশল ও দৃষ্টি বিনিময় হলে পরস্পরে, ফিরে গিয়ে এই যা নির্ঘাৎ হস্তমৈথুনে মাতে বেপরোয়া বেঁচে থাকা, কেননা সম্পর্কের এ পর্যায় গিজগিজ করে যত গুরুতর অনু ও শাসনে, তাতে ভাত খেলে চলেই না যেন জল, জল খেলে কফি, যত হোক চেনাজানা, আমরা কেননা ঠিক গ্রহণ করি না মৃত্যুকে সহজে, দা ও কুমড়ার মতো হয়েও বেঁচে থাকার সাথে মুহূর্তে শুয়ে পড়ি এক বিছানায় অপরাহ্ণের হালকা রোদে তিসি খেতের আলে বসে জেদি কুকুরের মতো তারপর ক্রমাগত লালা ঝরাতে দেখা যায় মৃত্যুকে, চোখে তখন তার হলকা ছিল এক আগুনের, যে আগুন বেঁচে থাকা কখনো দেখে নি আগে